সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় (আপডেট তথ্য)
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় নিয়ে ভাবছেন? তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য। আমাদের মধ্যে অনেকেই সরকারিভাবে যাওয়ার স্বপ্ন দেখি,কিন্তু সঠিক উপায় না জানার কারণে প্রায়ই দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যাই।
আজকের ব্লগ পোস্টে আমি আলোচনা করব কিভাবে আপনি সরকারিভাবে বিদেশ যেতে পারেন,কি কি সুযোগ আছে, এবং কিভাবে সেই সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারেন। তাহলে এবার শুরু করা যাক।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় জেনে বিদেশ যাওয়া মানেই যেন এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন। একদিকে যেমন উন্নত জীবন আর ভালো বেতনের হাতছানি থাকে, তেমনি দেশের জন্য কিছু করারও সুযোগ থাকে। কিন্তু সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়গুলো কি কি, তা হয়তো অনেকেরই অজানা। তাই, আমরা আজ এই বিষয়গুলো নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়া আপনার জন্য সেরা বিকল্প কেন?
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় জানার সাথে সাথে কেন সরকারিভাবে এখানে যাওয়া আপনার জন্য সেরা বিকল্প সেটা সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে বিষয়টা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হলোঃ
- খরচ কমঃ বেসরকারি এজেন্সির তুলনায় সরকারিভাবে বিদেশ যেতে খরচ অনেক কম হয়।
- নিরাপত্তাঃ সরকারি প্রক্রিয়ায় প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
- সুযোগ বেশিঃ সরকারিভাবে বিভিন্ন স্কলারশিপ, ট্রেনিং এবং চাকরির সুযোগ থাকে।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম
- স্কলারশিপঃ বিভিন্ন সরকারি স্কলারশিপের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যাওয়া যায়।
- চাকরিঃ সরকারি চাকরির মাধ্যমে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।
- প্রশিক্ষণঃ বিভিন্ন সরকারি ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে বিদেশে কাজের সুযোগ তৈরি হয়।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিয়মকানুন
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ও সেখানে যাওয়ার নিয়মকানুন সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা থাকা প্রয়োজন। সরকারিভাবে বিদেশ যেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন অনুসরণ করতে হয়। এই নিয়মকানুনগুলো ভালোভাবে জানলে আপনার প্রক্রিয়াটি সহজ হয়ে যাবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
ভিসা এবংপাসপোর্ট
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি মনে রাখতে হবে বিদেশে যাওয়ার প্রথম এবং প্রধান শর্ত হলো আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসা থাকা। নিচে বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরা হলো।
- পাসপোর্ট তৈরিঃ প্রথমে আপনাকে পাসপোর্ট তৈরি করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করে খুব সহজেই পাসপোর্ট তৈরি করা যায়।
- ভিসা আবেদনঃ এরপর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং নিয়মকানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
বিভিন্ন দেশের ভিসা খরচ
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় জানাতে গিয়ে এবার বিভিন্ন দেশের ভিসা খরচ সম্পর্কে জানাবো। ভিসা খরচ এক এক দেশের জন্য এক এক রকম হয়। নিচে কয়েকটি দেশের ভিসার খরচের একটি তালিকা দেওয়া হলোঃ
| দেশ | ভিসার ধরণ | আনুমানিক খরচ (USD) |
| যুক্তরাষ্ট্র | স্টুডেন্ট ভিসা | 160 |
| যুক্তরাজ্য | স্টুডেন্ট ভিসা | 470 |
| কানাডা | স্টুডেন্ট ভিসা | 115 |
| অস্ট্রেলিয়া | স্টুডেন্ট ভিসা | 460 |
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও কাজের সুযোগ
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে গিয়ে অনেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও কাজের সুযোগ সম্পর্কে জানতে চান। যদি আপনি কাজের জন্য বিদেশ যেতে চান, তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আপনার জন্য জরুরি। এই ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়ঃ
- কাজের সন্ধানঃ প্রথমে আপনাকে বিদেশে কাজের সন্ধান করতে হবে। বিভিন্ন অনলাইন জব পোর্টালে আপনি কাজের সন্ধান করতে পারেন।
- কোম্পানির সাথে যোগাযোগঃ কাজের সন্ধান পাওয়ার পর কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে তাদের নিয়মকানুন সম্পর্কে জানতে হবে।
- ওয়ার্ক পারমিট আবেদনঃ কোম্পানি আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে।
স্টুডেন্ট ভিসা ও শিক্ষার সুযোগ
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে গিয়ে অনেকের মনে স্টুডেন্ট ভিসা ও শিক্ষার সুযোগ সম্পর্কে জানার আগ্রহ জাগে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যেতে চাইলে স্টুডেন্ট ভিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য যা করতে হবেঃ
- বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনঃ প্রথমে আপনাকে একটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে এবং সেখানে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে।
- অফার লেটারঃ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়ার পর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
- আর্থিক প্রস্তুতিঃ ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার আর্থিক প্রস্তুতি থাকতে হবে। সাধারণত,universities আপনার এক বছরের টিউশন ফি এবং থাকার খরচ দেখতে চায়।
সরকারি স্কলারশিপ
সরকারি স্কলারশিপগুলো বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বড় সুযোগ তৈরি করে। বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে, যা আপনার উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।
কিছু জনপ্রিয় সরকারি স্কলারশিপ
প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টঃ এই স্কলারশিপটি গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য।
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় স্কলারশিপঃ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনার জন্য এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
- বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপঃ এটি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সম্মানজনক স্কলারশিপ।
স্কলারশিপের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া
স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হয়।
- যোগ্যতাঃ প্রথমে আপনাকে স্কলারশিপের জন্য যোগ্যতা যাচাই করতে হবে।
- আবেদনপত্রঃ এরপর স্কলারশিপের আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
সরকারি চাকরির মাধ্যমে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার সাথে সাথে অনেকে সরকারি চাকরির মাধ্যমে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকেন। সরকারি চাকরির মাধ্যমে বিদেশ যাওয়া অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা যেমন জাতিসংঘ, বিশ্ব ব্যাংক, এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের সুযোগ থাকে।
সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি
- নিয়মিত পড়াশোনাঃ সরকারি চাকরির জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে।
- সাধারণ জ্ঞানঃ সাধারণ জ্ঞান এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্পর্কে জানতে হবে।
- লিখিত পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
বিভিন্ন সরকারি চাকরির সুযোগ
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ঃ এই মন্ত্রণালয়ে চাকরি পেলে বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাওয়া যায়।
- জাতিসংঘে চাকরিঃ সরকারিভাবে জাতিসংঘে চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকে।
- বিশ্ব ব্যাংকঃ বিশ্ব ব্যাংকের বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
বিদেশে ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ খুবই জরুরি। বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম আয়োজন করে,যা আপনাকে দক্ষ করে তুলতে পারে।
ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব
বিদেশে যাওয়ার আগে ভাষা শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইংরেজি ছাড়াও অন্যান্য ভাষা যেমন জার্মান, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ ইত্যাদি শিখলে আপনার সুযোগ আরও বেড়ে যাবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
- আইটি প্রশিক্ষণঃ বর্তমান যুগে আইটি স্কিল এর চাহিদা অনেক বেশি।
- কারিগরী প্রশিক্ষণঃ কারিগরি কাজ যেমন ওয়েল্ডিং, প্লাম্বিং, ইলেক্ট্রনিক্স ইত্যাদি শিখেও বিদেশে ভালো চাকরি পাওয়া যায়।
- নার্সিং প্রশিক্ষণঃ নার্সিং পেশা একটি সম্মানজনক পেশা এবং এর চাহিদাও অনেক বেশি।
ভিসা ইন্টারভিউ
ভিসা ইন্টারভিউ একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এখানে আপনার আত্মবিশ্বাস এবং সঠিক উত্তরের ওপর নির্ভর করে
আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা।
ভিসা ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি
- ইন্টারভিউয়ের জন্য মার্জিত পোশাক পরুন।
- আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রশ্নের উত্তর দিন।
- প্রশ্নের উত্তরগুলো স্পষ্টভাবে দিন।
কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃ আপনি কেন এই দেশে যেতে চান?
প্রশ্নঃ আপনার পরিবারের কে কে আছে?
প্রশ্নঃ আপনি কিভাবে আপনার পড়াশোনার খরচ চালাবেন?
সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় জানা যেমন জরুরি তেমনি জরুরি সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সেটা সম্পর্কে জানা।সরকারিভাবে আপনি বিভিন্ন দেশে যেতে পারেন, যেমনঃ
- যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাজ্য
- কানাডা
- অস্ট্রেলিয়া
- জার্মানি
- ফ্রান্স
- জাপান
- দক্ষিণ কোরিয়া
এই দেশগুলোতে সাধারণত স্কলারশিপ, চাকরি এবং প্রশিক্ষণের সুযোগ বেশি থাকে।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুবিধা
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার অনেক সুবিধা রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা আলোচনা করা হলো:
- নিরাপদ প্রক্রিয়াঃ সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রক্রিয়াটি সাধারণত নিরাপদ হয়ে থাকে। দালাল বা প্রতারকদের খপ্পরে পড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
- কম খরচঃ বেসরকারি এজেন্সির তুলনায় সরকারিভাবে বিদেশ যেতে খরচ অনেক কম লাগে।
- আর্থিক সহায়তাঃ অনেক ক্ষেত্রে সরকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে থাকে, যা আপনার জন্য সহায়ক হতে পারে।
- ভালো কাজের সুযোগঃ সরকারিভাবে প্রশিক্ষিত এবং দক্ষ কর্মীর চাহিদা বিদেশে অনেক বেশি।
FAQs
প্রশ্নঃ সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন?
উত্তরঃ সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আপনার পাসপোর্ট, ভিসা, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, অভিজ্ঞতার সনদ (যদি থাকে), স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগতে পারে। প্রতিটি দেশের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ভিন্ন হতে পারে, তাই ভিসার আবেদনের আগে ভালোভাবে জেনে নিন।
প্রশ্নঃ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য কী করতে হয়?
উত্তরঃ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে কোনো বিদেশি কোম্পানিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে। কোম্পানি যদি আপনাকে চাকরি দিতে রাজি হয়, তবে তারা আপনার ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবে। এরপর আপনাকে ভিসা এবং অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য কী কী যোগ্যতা থাকতে হয়?
উত্তরঃ স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কোনো বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়ার পর, আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। সাধারণত, ভালো একাডেমিক ফল, ভাষাগত দক্ষতা (যেমন IELTS বা TOEFL স্কোর) এবং আর্থিক সামর্থ্য থাকতে হয়।
প্রশ্নঃ সরকারি স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য কী কী শর্ত পূরণ করতে হয়?
উত্তরঃ সরকারি স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য আপনাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পারিবারিক আয় এবং অন্যান্য শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রতিটি স্কলারশিপের জন্য আলাদা আলাদা শর্ত থাকে, তাই আবেদনের আগে ভালোভাবে জেনে নিন। সাধারণত, ভালো ফল, নিয়মিত পড়াশোনা এবং দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা স্কলারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক।
প্রশ্নঃ ভিসা ইন্টারভিউতে কী ধরনের প্রশ্ন করা হয়?
উত্তরঃ ভিসা ইন্টারভিউতে সাধারণত আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, আর্থিক অবস্থা এবং দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। আত্মবিশ্বাসের সাথে এবং সত্য উত্তর দেয়ার চেষ্টা করুন।
আরো জানুনঃ
কাতার রেস্টুরেন্ট ভিসা। বেতন কত,খরচ ও আবেদন
মিশর যেতে কত টাকা লাগে। ভিসা খরচ ও আবেদন প্রক্রিয়া


